স’ন্তান হিজড়া হওয়ায় পরিবারকে গ্রাম ছাড়ার নির্দেশ মাতব্বরদের

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মনিরুল ইসলাম (২৭) নামের এক যুবক প্রাকৃতিকভাবে তৃতীয় লি*ঙ্গে (হিজড়া) রূপান্তরিত হওয়ায় তার পরিবারকে বাড়ি ও জমি বিক্রি করে উপজে’লার চর ঘাটিনা গ্রামের এ ঘ’টনায় উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

এরপর পু’লিশ দুই মাতব্বরকে গ্রে’প্তার করে কা’রাগারে পাঠিয়েছে। তারা হলেন- চর ঘাটিনা গ্রামের মঞ্জু স’রকার (৫২) ও মেছের আলী (৫৫)।উপজে’লার চর ঘাটিনা গ্রামের এ ঘ’টনায় উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার রাতে পৌর এলাকার চর ঘাটিনা গ্রাম থেকে তাদের গ্রে’ফতার করা হয়। গ্রে’ফতারকৃতরা হলেন ওই গ্রামের মঞ্জুর আলম ও মেছের আলী।মনিরুল ইসলাম বলেন, আমি ই’চ্ছা করে হিজড়া হইনি। অন্য স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবনযাপন করতে চেয়েছিলাম।

কিন্তু এ সমাজে হিজড়াদের মানুষ মনে করা হয় না। ছোটবেলা থেকেই আমাকে অন্য মানুষ থেকে আলাদা করা হয়েছে। সমাজের কেউ আমাকে মেনে নেয়নি। তাই বা’ধ্য হয়ে তৃতীয় লি*ঙ্গের লোকজনের স’ঙ্গে চলাচল করার সি’দ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আর এ কারণেই আমাকে পরিবারসহ গ্রাম ছাড়ার রায় দিয়েছে।

উল্লাপাড়া থানার ওসি দীপক কুমার দাশ জানান, হিজড়া হওয়ার কারণে মনিরুলকে গ্রাম ছাড়ার রায় দেয়া হয়। এ বি’ষয়ে মনিরুলের বড় ভাই মজনু বা’দী হয়ে ১২ জনকে বিবা’দী করে মঙ্গলবার থানায় একটি অভিযোগ দা’য়ের করেন। পরে গভীর রাতে অ’ভিযান চা’লিয়ে ওই দু’জনকে গ্রে’ফতার করা হয়।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মনিরুল ইসলাম (২৭) নামের এক যুবক প্রাকৃতিকভাবে তৃতীয় লি*ঙ্গে (হিজড়া) রূপান্তরিত হওয়ায় তার পরিবারকে বাড়ি ও জমি বিক্রি করে উপজে’লার চর ঘাটিনা গ্রামের এ ঘ’টনায় উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

এরপর পু’লিশ দুই মাতব্বরকে গ্রে’প্তার করে কা’রাগারে পাঠিয়েছে। তারা হলেন- চর ঘাটিনা গ্রামের মঞ্জু স’রকার (৫২) ও মেছের আলী (৫৫)।উপজে’লার চর ঘাটিনা গ্রামের এ ঘ’টনায় উল্লাপাড়া মডেল থানায় একটি অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার রাতে পৌর এলাকার চর ঘাটিনা গ্রাম থেকে তাদের গ্রে’ফতার করা হয়। গ্রে’ফতারকৃতরা হলেন ওই গ্রামের মঞ্জুর আলম ও মেছের আলী।মনিরুল ইসলাম বলেন, আমি ই’চ্ছা করে হিজড়া হইনি। অন্য স্বাভাবিক মানুষের মতো জীবনযাপন করতে চেয়েছিলাম।

কিন্তু এ সমাজে হিজড়াদের মানুষ মনে করা হয় না। ছোটবেলা থেকেই আমাকে অন্য মানুষ থেকে আলাদা করা হয়েছে। সমাজের কেউ আমাকে মেনে নেয়নি। তাই বা’ধ্য হয়ে তৃতীয় লি*ঙ্গের লোকজনের স’ঙ্গে চলাচল করার সি’দ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আর এ কারণেই আমাকে পরিবারসহ গ্রাম ছাড়ার রায় দিয়েছে।

উল্লাপাড়া থানার ওসি দীপক কুমার দাশ জানান, হিজড়া হওয়ার কারণে মনিরুলকে গ্রাম ছাড়ার রায় দেয়া হয়। এ বি’ষয়ে মনিরুলের বড় ভাই মজনু বা’দী হয়ে ১২ জনকে বিবা’দী করে মঙ্গলবার থানায় একটি অভিযোগ দা’য়ের করেন। পরে গভীর রাতে অ’ভিযান চা’লিয়ে ওই দু’জনকে গ্রে’ফতার করা হয়।